বই রিভিউ ও ডাউনলোড
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস অনুচ্ছেদ, কবিতা (PDF)
স্কুলের ৬ ৭ ৮ ৯ শ্রেণির অনেকেই আছে যারা শহীদ
বুদ্ধিজীবী দিবস অনুচ্ছেদ, কবিতা খুজতেছেন তাদের জন্যই আজকের এই পোস্ট।
একটি জাতিকে ধ্বংস করতে হলে তার সূর্যসন্তানদেরকে তথা বুদ্ধিজীবীদেরকে হত্যা করলেই চলে।
আর এ জঘন্য কাজটিই পশ্চিম পাকিস্তানি সেনাবাহিনী করেছিল তাদের এদেশি দোসর রাজাকার, আলবদর ও আলশামস বাহিনীর সহযােগিতায়।
১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের শেষে বিজয় যখন আসন্ন, পাকহানাদার বাহিনীর যখন সুনিশ্চিত তখন তরার এদেশের বুদ্ধিজীবীদের নৃশংসভাবে হত্যা করে। জাতির মনীষাদীপ্ত শ্রেষ্ঠ সন্তানেরা ১৪ ডিসেম্বর নিঃশেষে প্রাণ বিসর্জন দিয়ে রচনা করে গেছেন বেদনা জর্জরিত গৌরবের ইতিহাস।
আর এ জঘন্য কাজটিই পশ্চিম পাকিস্তানি সেনাবাহিনী করেছিল তাদের এদেশি দোসর রাজাকার, আলবদর ও আলশামস বাহিনীর সহযােগিতায়।
১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের শেষে বিজয় যখন আসন্ন, পাকহানাদার বাহিনীর যখন সুনিশ্চিত তখন তরার এদেশের বুদ্ধিজীবীদের নৃশংসভাবে হত্যা করে। জাতির মনীষাদীপ্ত শ্রেষ্ঠ সন্তানেরা ১৪ ডিসেম্বর নিঃশেষে প্রাণ বিসর্জন দিয়ে রচনা করে গেছেন বেদনা জর্জরিত গৌরবের ইতিহাস।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বাঙালি বুদ্ধিজীবী নিধন বাংলাদেশের ইতিহাসে নৃশংসতম ও বর্বরােচিত হত্যাযজ্ঞ। বাঙালি শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক, সাহিত্যিক, চিকিৎসক, বিজ্ঞানী, আইনজীবী, শিল্পী, দার্শনিক ও রাজনৈতিক চিন্তাবিদগণ এই সুপরিকল্পিত নিধনযজ্ঞের শিকার হন। হত্যাকারীরা বুদ্ধিজীবীদের তাদের বাড়ি থেকে গেস্টাপাে কায়দায় ধরে নিয়ে প্রায়শ কালাে কাপড়ে চোখ বেঁধে কোনাে বিশেষ ক্যাম্প বা বধ্যভূমিতে নিয়ে যেত। তাদের ওপর চলতাে নির্মম দৈহিক নির্যাতন। তারপর গ্রেনেডের আঘাতে তাদের ক্ষতবিক্ষত করে হত্যা করা হতাে। ঢাকার মিরপুর বধ্যভূমি ও রায়ের বাজার বধ্যভূমিতে বহুসংখ্যক মৃতদেহ বিক্ষিপ্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়।
শহিদ বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে ছিলেন ৯৯১ জন শিক্ষাবিদ, ১৩ জন সাংবাদিক, ৪৮ জন চিকিৎসক, ৪২ জন আইনজীবী এবং ১৬ জন সাহিত্যিক, শিল্পী ও প্রকৌশলী। হানাদার বাহিনী ও দোসরদের ঘৃণ্য নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছিলেন অধ্যাপক মুনীর চৌধুরী, অধ্যাপক জিসি দেব, অধ্যাপক মােফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, অধ্যাপক জ্যোতির্ময় ঠাকুরতা, অধ্যাপক মনিরুজ্জামান, অধ্যাপক আনােয়ার পাশা, সন্তোষ ভট্টাচার্য, সাংবাদিক সাহিত্যিক শহীদুল্লাহ কায়সার, আ ন ম গােলাম মােস্তফা, ডা. ফজলে রাব্বী, চলচ্চিত্রকার জহির রায়হান, আলতাফ মাহমুদ, নতুন চন্দ্র সিংহ সহ আরও অনেকে। আত্মত্যাগের যে অনন্য নজির ও মহৎ ইতিহাস শহিদ বুদ্ধিজীবীগণ রচনা করে গেছেন, তা কখনাে বিস্মৃত হবার নয়। এই বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে প্রতি বছর ১৪ ডিসেম্বর আমরা শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করি।
শহিদ বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে ছিলেন ৯৯১ জন শিক্ষাবিদ, ১৩ জন সাংবাদিক, ৪৮ জন চিকিৎসক, ৪২ জন আইনজীবী এবং ১৬ জন সাহিত্যিক, শিল্পী ও প্রকৌশলী। হানাদার বাহিনী ও দোসরদের ঘৃণ্য নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছিলেন অধ্যাপক মুনীর চৌধুরী, অধ্যাপক জিসি দেব, অধ্যাপক মােফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, অধ্যাপক জ্যোতির্ময় ঠাকুরতা, অধ্যাপক মনিরুজ্জামান, অধ্যাপক আনােয়ার পাশা, সন্তোষ ভট্টাচার্য, সাংবাদিক সাহিত্যিক শহীদুল্লাহ কায়সার, আ ন ম গােলাম মােস্তফা, ডা. ফজলে রাব্বী, চলচ্চিত্রকার জহির রায়হান, আলতাফ মাহমুদ, নতুন চন্দ্র সিংহ সহ আরও অনেকে। আত্মত্যাগের যে অনন্য নজির ও মহৎ ইতিহাস শহিদ বুদ্ধিজীবীগণ রচনা করে গেছেন, তা কখনাে বিস্মৃত হবার নয়। এই বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে প্রতি বছর ১৪ ডিসেম্বর আমরা শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করি।
অনুচ্ছেদ, কবিতা ছাড়াও আপনি যদি শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস pdf এখান থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন.