বাংলা রচনা বই PDF কালেকশন - Bangla Rochona for class 5, 6,7,8,9,10

বাংলাদেশের ফুল রচনা (পয়েন্ট আকারে ৮০০ শব্দ) for All Class

২০০-৩০০, ৫০০, ৮০০, ১০০০ শব্দ পয়েন্ট আকারে বাংলাদেশের ফুল রচনা pdf আকারে সম্পূর্ন এখানে পাবেন। আশাকরি, ৫ম, ৬ষ্ঠ, তম, ৮ম, ৯ম, ১০ম শ্রেণি ও JSC, SSC, HSC রচনা প্রতিযোগিতায় ভাল ফলাফল পেতে ও বিজয় পেতে এই বাংলাদেশের ফুল Bangla Rochona পিডিএফ ডাউনলোড করার মাধ্যমে এই পোস্ট আপনাকে হেল্প করবে।

Contents

বাংলাদেশের ফুল রচনা বিস্তারিত

বাংলাদেশের ফুল রচনাটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানুনঃ

সূচনা : সুজলা-সুফলা শস্যশ্যামলা এই দেশ ফুলের দেশ। ধানের দেশ, গানের দেশ, কবির দেশ, ছবির দেশ, সোনার দেশ আমাদের এই বাংলাদেশ। তাই কবি লিখেছেন- এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি সকল দেশের রানী সে যে আমার জন্মভূমি। এক-একটি ঋতুতে প্রকৃতি যেন নতুন সাজে সজ্জিত হয়ে আমাদের সামনে উপস্থিত হয়। তাই ছয়টি ঋতুতেই আমাদের প্রিয় বাংলাদেশে দেখতে পাই বিচিত্র ফুলের সমারোহ। সত্যিই স্রষ্টা কী অপূর্ব সম্পদেই না আমাদেরকে সম্পদশালী করে তুলেছেন। দিয়েছেন অপরূপ সৌন্দর্য। ফুলের বর্ণনা : আমাদের দেশে বিভিন্ন ফুল দেখা যায়; অনেক মান-না-জানা ফুলও আছে। ফুলের বিভিন্ন আকার এবং বিচিত্র রঙে এদেশের প্রকৃতি সমৃদ্ধ। সাদা, লাল রক্তিম, হলুদ গোলাপি প্রভৃতি বর্ণের ফুলে প্রজাপতি উড়ে উড়ে বসে। কিছু কিছু ফুলের কোনো গন্ধ নেই। শুধু আছে রঙের সমারোহ। গ্রীষ্মকালের ফুল : গ্রীষ্ম আসে প্রচণ্ড উত্তাপ আর কাঠফাঁটা রোদ নিয়ে। একটু ছায়ার জন্য মানুষ কাতর হয়ে ওঠে কিন্তু দক্ষিণা বাতাস মানুষের সেই ক্লান্তি দূর করে দেয়। শুধু তাই নয়- চাঁপা, বেল, বকুল, জবা, করবী প্রভৃতি ফুলের সুবাস মানুষের মনে আনে প্রশান্তি। বর্ষাকালের ফুল : গ্রীষ্মের পরে আসে বর্ষাকাল। বর্ষার বারিধারায় মানুষ অসহ্য হয়ে ওঠে। চারিদিকে কেবল জল আর জল। বাড়ি হতে বের হওয়া দুরূহ। পাশে কেয়াবন হতে ভেসে আসে কেয়া ফুলের গন্ধ। কদম ও কেয়া ছাড়াও বাংলার মাঠ, বিল, পুকুর, নদী, দিঘি আর হাওড়ে দেখা যায় অসংখ্য শাপলা ফুলের মহাসমারোহ। এসময় জলাশয়ে অপূর্ব শোভা ধারণ করে ফুটে থাকে বাংলাদেশের জাতীয় ফুল শাপলা। এ ছাড়াও কেতকি, কুন্দ, যূথি এই ঋতুর প্রধান ফুল। শরৎ ও হেমন্তকালের ফুল : শরৎ ও হেমন্তে স্নিগ্ধ ধরণীর বার্তা নিয়ে আসে শিউলি। নদীর তীরে কাশফুল। নীলাকাশ সাদা মেঘের আনাগোনা। সর্বত্র পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ভাব। কাননে দোয়েল-কোয়েলের কাকলি লহরিতে মুখরিত হয় প্রকৃতি। প্রভাতের শিশির মনে জাগায় এক অপূর্ব সজীবতা। জলে জলপদ্ম, স্থলে স্থলপদ্ম যেন প্রতিযোগিতা করতে থাকে। শীতের জ্যোৎস্নাধারা প্রাণে জাগায অপূর্ব শিহরণ। কবি তাই লিখেছেন- আমরা বেঁধেছি কাশের গুচ্ছ আমরা গেঁথেছি শেফালী মালা, নবীন ধানের মঞ্জুরী দিয়ে সাজায়ে এনেছি ডালা। শীতকালের ফুল : শীতকাল থেকেই প্রকৃত ফুলের মৌসুম শুরু হয়। এসময় গাঁদা, আতসী, গোলাপ, চন্দ্রমল্লিকা, রজনীগন্ধা প্রভৃতি মনোহর ফুল সৌরভ বিস্তার করে। গোলাপ ফুলের অপূর্ব বর্ণ ও সৌরভের জন্য একে ফুলের রানী বলা হয়। এ ঋতুতেই প্রচুর বকুল ফুল ফোটে। সুগন্ধের জগতে বহু পরিচিত এ ফুলটি। বসন্তকালের ফুল : শীতের পরেই আসে ঋতুরাজ বসন্ত। এ ঋতুতে মাঠে, বাগানে, বনে-জঙ্গলে যেখানে হরেক রকম ফুলের সমারোহ দেখা যায়। গাছে গাছে শিমুল, পলাশ আর কৃষ্ণচূড়া প্রকৃতিকে লাল করে ফুটে থাকে। বাগানে গোলাপ, সূর্যমুখী, ডালিয়া, জিনিয়া প্রভৃতি বিভিন্ন রকমের মৌসুমী ফুল ফুটে। বনে বনে অসংখ্য নাম-না-জানা ফুল ফোটে। ধরণীকে অপরূপ সাজে সাজিয়ে রাখে। তাই এ ঋতুকে ঋতুরাজ বসন্ত নামকরণ সত্যিই সার্থক।

উপসংহার :

গন্ধ এবং সৌন্দর্যের জন্য আমরা ফুল ভালোবাসি। ফুল পবিত্রতা এবং সৌন্দর্যের প্রতীক। ফুল মানুষকে আনন্দ দেয়। রাসুলুল্লাহ (স.) ফুল খুব ভালোবাসতেন। ওষুধ তৈরিতে ফুল কাজে লাগে। ফুল থেকে মধু হয়। ফুল দিয়ে বিবাহবাসর সাজানো হয়, অনেক অনুষ্ঠানে ফুল ব্যবহৃত হয়। তাই ফুলের অর্থনৈতিক চাহিদাও আছে। অর্থাৎ ফুল মানবজীবনের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। [ একই রচনা আরেকটি বই থেকে সংগ্রহ করে দেয়া হলো ]

ভূমিকা + বর্ণনা :

 ফুল সৌন্দর্যের প্রতীক। ফুল ভালবাসেনা এমন ব্যক্তি হয় অন্ধ না হয় হৃদয়হীন। অনুকুল ভূপ্রকৃতি ও জলবায়ুর সুবাদে বাংলাদেশ একটি উদ্ভিদসমৃদ্ধ অঞ্চল। অধিকন্তু হিমালয়, বর্ষা-মালয় ও পূর্ব-ভারতে উদ্ভিদজগতের মিলনস্থল বিধায় এখানে প্রজাতির সংখ্যা ও বৈচিত্র্য অধিক। যুগ যুগ ধরে এমন সমৃদ্ধ প্রকৃতির মাঝখানে বসবাসরত বাংলার মানুষ স্বভাবতই উদ্ভিদঘনিষ্ট ও পুষ্পপ্রেমিক, আর সেই সাক্ষ্য আছে বাংলার প্রাচীন ও মধ্যযুগের কাব্য, লোকগাথা ও লোকগীতিতে, এমনকি তাম্রলিপিতেও। এখানে বিচিত্র রকম ফুলের সৃষ্টি, রূপে গন্ধে সবার মন ভুলায়। তাই কবি ফুলের গন্ধে আকুল হয়ে বলেছেন- “ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না একলা জেগে রই।” সহজলভ্যতা : বাংলাদেশের বনে-জঙ্গলে রয়েছে জানা-অজানা অসংখ্য ফুল। এ দেশে ফুলের প্রাচুর্য যেমন রয়েছে, তেমনি এখানে জনসাধারণের সযত্ন প্রচেষ্টায় জন্মে নানা প্রকারের ফুল। তাছাড়া সরকারের উদ্যান উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধানে উন্নত জাতের ফুলের বীজ ও চারা উৎপাদনের ব্যবস্থা রয়েছে। আবার আমাদের পাহাড় ও বনাঞ্চলে অনেক প্রজাতির ফুল আছে যেগুলো বাগানে লাগানো যায়। প্রয়োজনীয়তা : বাংলাদেশের ফুল এ দেশের মানুষের নির্মল আনন্দের খোড়াক, সুখ-শান্তির অনাবিল উৎস। ফুলের হাসিকে শিশুর হাসির সাথে তুলন করা হয়। পুষ্প মনোলোভা ও সৌন্দর্যের প্রতীক বলে- বিনোদনে, প্রয়োজনীয় উৎসব অনুষ্ঠানে, পূজা-পার্বণে অপরিহার্য হয়ে ওঠে, ওষুধ প্রস্তুতিতেও ফুল সাহায্যকারী। ফুল বাঙালি জীবনে আনন্দ ও উৎসবে, সৌন্দর্য ও সাধনায়- সর্বত্র অতি প্রয়োজনীয় ভূমিকা পালন করে থাকে। ফুলের প্রকারভেদ : ফুলকে নানাদিক থেকে শ্রেণীবিভাগ করা যায়। যেমন- ১। বাগানের ফুল, ২। বনের ফুল। আবার ঋতুর উপর নির্ভর করেও ফুলকে শ্রেণীবিভাগ করা যায়। নিচে ক্রমপর্যায়ে এদের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দেয়া হল। বাগানের ফুল : এদেশের বাগানের গাছপালার সিংহভাগই বিদেশী। এগুলো এনেছেন রাজা-বাদশা, পরিভ্রাজক, বণিক, ঔপনিবেশিক শাসক ও তাদের কর্মচারীরা। বাংলাদেশের বাগানের ফুলগুলির মধ্যে ভারত, মায়ানমার ও মালয় ছাড়া আছে চীন, জাপান, আফ্রিকা ও ক্রান্তিয় আমেরিকার বহু প্রজাতি। পরিচিতির সুবিধার্থে এগুলোকে বৃক্ষ, গুল্ম, লতা, কন্দীয়-মূলীয় ও মৌসুমি ফুল হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ করা যায়। পুষ্পবৃক্ষ : পুষ্পবৃক্ষ সাধারণত লাগানো হয় পার্কে, বড় বাগান, সরকারি প্রতিষ্ঠান ও বিদ্যালয়ের চত্বরে। সুশ্রী পাতা, রঙিন প্রস্ফুটন ও মধুর গন্ধের জন্য এগুলো আকর্ষণীয়। উল্লেখযোগ্য পুষ্পবৃক্ষ হল- ছাতিম, কদম, রক্তকাঞ্চন, শিমুল, পলাশ, বটলব্রাস, কৃষ্ণচূড়া, জারুল, নাগেশ্বর, স্বর্ণচাপা, বকুল, শেফালী, অশোক ইত্যাদি। গুল্ম ফুল : এগুলো গোড়া থেকে শাখায়িত, সাধারণত চিরসবুজ ও বহুবর্ষজীবী, ছোট-বড় সবধরনের বাগানেই লাগানো হয়। বাগান সজ্জার এই প্রধান উপকরণগুলোর মধ্যে আছে : ঘণ্টাফুল, রাধাচূড়া, ধুতরা, গন্ধরাজ, জবা, স্থলপদ্ম, রঙ্গন, বেলী, জবা, কামিনী, রক্তকরবী, টগর, নয়নতারা, গোলাপ ইত্যাদি। লতা ফুল : এগুলোর অধিকাংশই বহুবর্ষজীবী, কাণ্ড দুর্বল বিধায় নিজেই কিংবা আঁকশি, কাঁটা ইত্যাদি উপাঙ্গের সাহায্যে আশ্রয় জড়িয়ে উপরে ওঠে। এগুলো মাটিতে তেমন জায়গা দখল করে না বলে ছোট বাগানেও বেশি সংখ্যায় লাগানো যায়। দালান, ফটক, বেড়া ইত্যাদিতে লতা বহুল ব্যবহৃত হয়। এগুলোর অনেক প্রজাতি রঙিন ফুল ও অন্যগুলো সুগন্ধি প্রস্ফুটনের জন্য আকর্ষণীয়। লতানো গোলাপ ও বাগানবিলাসের জন্য এ ফুলগুলোর বিশেষ সমাদর রয়েছে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল : মালতী লতা, কাঁঠালী চাঁপা, বাগানবিলাস, অপরাজিতা, ভাদ্রা, চন্দ্রমুখী, দুধিয়া লতা, চামেলী, জুঁই, যূথিকা, ঝুমকা লতা, নীলমণি লতা, গোল্ডেন শাওয়ার, কুঞ্জলতা, মধুমালতী ইত্যাদি। কন্দীয়-মূলীয় ফুল : এগুলো সাধারণত শীতের শুরুতেই চাষ করা হয়, কোন কোনটি বর্ষায়ও। শীতের বিবর্ণ প্রকৃতিতে নানা রঙ ছড়ায় বলে এগুলোর বিশেষ সমাদর রয়েছে। এরা অধিকাংশই বিদেশী জাতের। এগুলোর মধ্যে আছে : মোরগ ফুল, অ্যাস্টর, কসমস, হালিয়া, পিংক, কার্নেসন, সূর্যমুখী, স্ট্র ফ্লাওয়ার, পপি, গাঁদা, জিনিয়া ইত্যাদি। ষড়ঋতুর অনন্য বৈচিত্র্যময় এই দেশ। বিভিন্ন ঋতুতে প্রকৃতি এখানে নতুন নতুন উপহারে ফুলের ডালি সাজিয়ে আমাদের দ্বারে এসে উপস্থিত হয়। ফলে বছরের বিভিন্ন মৌসুমে নানা ধরনের ফুল দেখা যায়। বছরের ভিন্ন ভিন্ন ঋতুতে এদের আধিক্য লক্ষ করা যায় বলে এগুলো মৌসুমী ফুল হিসেবে চিহ্নিত হয়। যেমন: গ্রীষ্মের ফুল : গ্রীষ্মের প্রচণ্ড উত্তাপে জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে ওঠে। কিন্তু গাছে গাছে দেখা যায় রকমারী ফুলের বাহার। বেলী পলাশ, বকুল, কৃষ্ণচুড়া, চাপা, গন্ধরাজ ইত্যাদি ফুলের গন্ধে প্রকৃতির চারদিক মেতে ওঠে। বর্ষার ফুল : স্রীষ্মের পরে আসে বর্ষা, আর তার সাথেই শুরু হয়ে যায় অবিরাম বৃষ্টিপাত। বনভূমি পায় নতুন জীবনের ছোঁয়া। তখন নানাধরনের ফুল ফুটে। যেমন- কদম, জুঁই, শাপলা, কেয়া মালতী, করবী ইত্যাদি ফুলের গন্ধে চারদিক সুবাসিত করে। শরতের ফুল : শরৎ আসে শান্ত-স্নিগ্ধ ও মধুর পরিবেশে। সবুজ ধান গাছে মাঠ ভরে যায়- সবখানে বিরাজ করে সজীবতা ও সবুজের সমারোহ। পদ্ম, কাশ আর কামিনীর হাসিতে প্রকৃতি হাসতে থাকে। হেমন্তের ফল : শরৎ শেষে আসে হেমন্ত। প্রাচুর্য, সুখ ও সোনালি ফসলের ভরা ঢালি নিয়ে। আকাশে সাদা সাদা হালকা মেঘ ভেসে বেড়ায়। শেফালী, শাপলা, চাঁপা আর পারুলের সুবাসে ও সৌন্দর্যে আমাদের নয়ন ও মন মুদ্ধ হয়। শীতের ফুল : শীতের সময় গাছের পাতা ঝরে যায়। প্রকৃতিকে দেখে মনে হয় যেন শীতের কাফন জড়ানো। এ সময় গোলাপ, ডালিয়া, চন্দ্রমল্লিকা, সূর্যমুখী, গাদা এবং বকুল ফুলের গন্ধে মনকে আকুল করে। বসন্তের ফুল : প্রকৃতিকে নতুন রূপে সাজিয়ে তোলার আমন্ত্রণ জানায় বসন্তের ফুল। ঋতুরাজ বসন্ত আসে ফুল সাজ পরে তাই তাকে বলা হয় মধু ঋতু। শিমুল, পলাশ, মাধবী, অশোক প্রভৃতি ফুলের সৌন্দর্য মনে দোলা দেয়। এ জন্যই কবি বলেছেন- “আজি এ বসন্তে কত ফুল ফোটে” বনফুল : বনফুল হল চাষ বা যত্ন ছাড়া বেড়ে ওঠা সপুষ্পক উদ্ভিদ। বিপুল সংখ্যক বুনো উদ্ভিদ পৃথিবীর পরিবেশ সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং প্রয়োজনীয় অক্সিজেন যোগায়। বনফুলের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল : ছোট মোরগফুল, ঢোলপাতা, ঝুরঝুরি, কাশ, শেয়ালকাঁটা, সর্পগন্ধা, আকন্দ, পিতরাজ, কদম, বেত, সাদা-কলমি, পাহাড়ি কাশ, বনকলা, হলদে ফুল, ঘাসফুল বনআদা, হেলেঞ্চা, হিজল, চাঁদমালা, রক্তকমল ইত্যাদি। মানুষের বন্ধু : ফুল আমাদের প্রকৃতির দান ও সৌন্দর্যের প্রতীক। মানুষের সুখে-দুঃখে, হর্ষে-বিষাদে, পূজা-পার্বণে, প্রেমে ও ভক্তিতে, রোগে-শোকে বন্ধুর মত কাজ করে। কবিতার ভাষায়- “আমাদেরি কুটির কাননে ফুটে পুষ্প, কেহ দেয় দেবতা-চরণে কেহ রাখে প্রিয়জন তরে- তাহে তাঁর নাহি অসন্তোষ।” উপসংহার : এ দেশ ফুলের দেশ। বাংলার ফুল যুগে যুগে বিদেশীদেরও আকৃষ্ট করেছে। বাংলাদেশের জলবায়ু, আবহাওয়া ও মাটি নানারকম ফুল উৎপাদনে উপযোগী। এদেশে এখন প্রচুর পরিমাণে ফুলের চাষ হয়। সারা বছর ফুল পাওয়া যায়- বিশেষ করে রজনীগন্ধা ও নানাজাতের গোলাপ। ফুল চাষ অর্থনৈতিক দিক দিয়ে বেশ লাভজনক। আরো দেখুন : রচনা : বাংলাদেশের ফল রচনা : গরু রচনা : বাংলাদেশের জাতীয় গাছ : আম গাছ রচনা : বাংলাদেশের জাতীয় ফল : কাঁঠালরচনা : বাংলাদেশের জাতীয় ফুল : শাপলা – [ Visit eNS ] রচনা : বাংলাদেশের জাতীয় ফুল : শাপলা রচনা : বাংলাদেশের জাতীয় পাখি : দোয়েল রচনা : বাংলাদেশের জাতীয় পশু : বাঘ রচনা : বাংলাদেশের গৃহপালিত পাখি Composition : Flowers of BangladeshParagraph : Flowers of Bangladesh Composition : Fruits of Bangladesh Essay : Your Domestic Pet / The Birds of Bangladesh / Rice / Jute Composition : Tea / Cow
বাংলাদেশের ফুল রচনা pdf

বাংলাদেশের ফুল pdf download করুন

  • বাংলা প্রবন্ধ রচনা/অনুচ্ছেদের নামঃ বাংলাদেশের ফুল,
  • ফাইল ফরম্যাটঃ pdf download(পিডিএফ ডাঊনলোড),
  • ক্যাটাগরিঃ Bangla Rochona pdf(Rachona),
  • ধরুন- পয়েন্ট আকারে রচনা,
  • Total word: 200, 300, 400, 500, 800, 1000, 1500 শব্দ,
  • ক্লাসঃ class 6, 7, 8 ,9 10, 11, 12,
  • Psc(প্রাইমারি স্কুল), JSC(হাই স্কুল), SSC(এস এস সি), HSC(এইচ এস সি), fazil(ফাজিল), kamil(কামিল) hons, degree
এই বাংলা রচনার pdf পেতে এখানে দেখতে পারেন।


FAQ About বাংলাদেশের ফুল

Question1: রচনাটির কেমন?
Answer1: বাংলাদেশের ফুল পড়ে রচনাতে পরীক্ষায় সর্বোচ্চ ভাল করা সম্ভব।


Question2: বাংলাদেশের ফুল এর পিডিএফ কি এখানে পাওয়া যাবে?

Answer2: জি, বাংলাদেশের ফুল রচনাটি PDF সহ সম্পুর্ন এখানে পাবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button