বাংলা রচনা বই PDF কালেকশন - Bangla Rochona for class 5, 6,7,8,9,10

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশ রচনা (পয়েন্ট আকারে ৮০০ শব্দ) for All Class

২০০-৩০০, ৫০০, ৮০০, ১০০০ শব্দ পয়েন্ট আকারে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশ রচনা pdf আকারে সম্পূর্ন এখানে পাবেন। আশাকরি, ৫ম, ৬ষ্ঠ, তম, ৮ম, ৯ম, ১০ম শ্রেণি ও JSC, SSC, HSC রচনা প্রতিযোগিতায় ভাল ফলাফল পেতে ও বিজয় পেতে এই একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশ Bangla Rochona পিডিএফ ডাউনলোড করার মাধ্যমে এই পোস্ট আপনাকে হেল্প করবে।

Contents

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশ রচনা বিস্তারিত

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশ রচনাটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানুনঃ

ভূমিকা + বর্ণনা :

একুশ শতক মানবসভ্যতার জন্য বিব্রতকর বিড়ম্বনা এবং বিস্ময়কর উদ্ভাবনী চ্যালেঞ্জে ভাস্বর। একুশ শতক সংকট ও সম্ভাবনার, শ্রম ও বুদ্ধিমত্তার, সহিষ্ণুতা ও সৌভ্রাতৃত্বের, সুন্দর ধরিত্রীকে রক্ষার সুষম কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের শতক। এই শতক হবে মানবিক মূল্যবোধ পরিচর্চায় পারস্পরিক সমঝোতা, উদার সহযোগিতা ও সহমর্মিতা এক অনন্য দৃষ্টান্ত। একুশ শতকের এই অম্ল-মধুর-তীক্ত ঢেউয়ের দোলায় বাংলাদেশেও আন্দোলিত হবে। পরিবর্তিত পরিবেশ, অর্থনীতি, রাজনীতি, সমাজনীতি, সংস্কৃতি ও প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়েছে।একুশ শতকের সম্ভাবনা : বিশ শতক ছিল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির নির্ভর সভ্যতার প্রারম্ভকাল আর একুশ শতক ক্রম বিকাশ ও উৎকর্ষকাল এসময় কৃষি ও চিকিৎসাক্ষেত্রে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্রয়োগে বৈপ্লবিক উন্নতি সাধিত হবে। বিজ্ঞান ও তথ্য প্রযুক্তির আরও উন্নয়নের মাধ্যমে মঙ্গল বা অন্য কোন গ্রহে মানুষ বসবাসে উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করা সম্ভব হবে। পৃথিবীর প্রাকৃতিক পরিবেশ বিদ্রোহী হয়ে উঠলে ও মানুষের ভালোভাবে বেঁচে থাকার প্রচেষ্টায় নতুন নতুন  আবিষ্কার ও উৎপাদন সম্ভব হবে। ফলে পরিবর্তিত পরিবেশের সাথে তাল মিলিয়ে টিকে থাকা সহজ হবে। পৃথিবীর কিছু স্থলভাগ ও বনাঞ্চল তলিয়ে যাবে এবং জীববৈচিত্র্য বিপন্ন অথবা ধ্বংস হবে। কিন্তু মানুষ চেষ্টা করবে জীব বৈচিত্র্য সংরক্ষণে। নতুন নতুন রোগ-ব্যধির প্রাদুর্ভাবে বহুমানুষের মৃত্যু ঘটবে। আবার সেসব রোগ-ব্যধি থেকে মুক্তির প্রক্রিয়াও উদ্ভাবিত হবে। মানুষ লাভ করবে দীর্ঘ ও সুস্থ জীবন। খাদ্যভাসের পরিবর্তন হবে।মানুষ সহজপাচ্য খাদ্য গ্রহণ করবে। গড়ে উঠবে পানিতে ভাসমান বাড়ি ঘর। পানিতে ভাসমান খাদ্য উৎপাদন প্রক্রিয়াও শুরু হবে। শারীরিক পরিশ্রমের কাজ গুলো করবে রোবট। এরা সংসার বা অফিসে ফাই-ফরমাশও খাটবে। নারীরা কর্মক্ষেত্রে সর্বত্র প্রভাব বিস্তার করবে এবং তাদের হাতেই থাকবে সংসার, সরকার ও প্রশাসন। উগ্র মৌলবাদ ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অবসান ঘটবে অবধারিতভাবে৷ এই শতকে পারমাণবিক অস্ত্রের উৎপাদন বন্ধ হবে, পারমাণবিক অস্ত্র ধ্বংস করা হবে। ফলে পারমাণবিক যুদ্ধ বা বিশ্ব যুদ্ধ সংঘটিত হবে না। বরং পারমাণবিক শক্তি মানবকল্যাণে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হবে।বাংলাদেশও এসব সম্ভাবনা ক্ষেত্রে নিজেকে সম্পৃক্ত করে উদ্ভাবন গুলো প্রয়োগে যত্নবান হবে এবং নতুন কিছু উদ্ভাবনের প্রয়াস অব্যাহত রাখবে।একুশ শতকের বিড়ম্বনা:সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি : বাংলাদেশের এক-পঞ্চমাংস এলাকা লোনা পানির কবলে সমুদ্রপৃষ্ঠে উচ্চতা বৃদ্ধি ও উষ্ণয়ানের কারণে বাংলাদেশের এক পঞ্চমাংশ এলাকা এই শতকের পঞ্চাশের দশকের মধ্যে তলিয়ে যাবে। সমুদ্রের লোনা পানি গ্রাস করবে উপকূলের জেলাগুলোর বিশাল এলাকা। ফলে ধ্বংস হবে কৃষি উৎপাদন ও আবাসন। খাদ্য, শিক্ষা, যোগাযোগব্যবস্থা বিপন্ন হবে। এজন্য বাংলাদেশ ক’বছর আগে থেকে সর্বোচ্চ সতকর্তা ও কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণে তৎপর হয়েছে।অতিবর্ষণ ও বন্যা : জলবায়ু পরিবর্তনে প্রভাবে শুরু হবে অতিবর্ষণ ও ঝড়-ঝঞ্ঝা। আর এর ফলে বাংলাদেশের সিংহভাগ এলাকা বন্যাকবলিত হবে। এতে মারাত্নকভাবে ব্যাহত হবে কৃষি উৎপাদন। সৃষ্টি হবে খাদ্য সংকট সহ অন্যান্য সমস্যা। বাংলাদেশ এক্ষেত্রে খাদ্য নিরাপত্তার উপর জোর দিয়েছে।সুপেয় / মিঠা পানির সংকট :মাটিতে পানির স্তর অনেক নিচে নেমে যাওয়ার কারণে সুপেয় পানির সংকট দেখা দিবে। নদীগুলোর পানিতে সমুদ্রে লোনা পানির প্রভাবে তা পানের অযোগ্য হয়ে পড়বে। বিশেষ করে উপকূলীয় এলাকায় এই সংকট স্থায়ীরূপ নেবে। ভূউপরস্থ পানি ও অভিন্ন নদীগুলোর ন্যায্য হিস্যা আদায়ে বাংলাদেশ তৎপর হয়েছে। আবাসন ও কর্মসংস্থানের সংকট : আবাসন ও কর্মসংস্থানের সংকট তীব্র আকার ধারণ করবে। উঁচু  বাড়ি ও গ্রামগুলো মনে হবে ছোট ছোট দ্বীপ। অধিকাংশ নিচু গ্রাম বা শহরে মানুষ অপেক্ষাকৃত উচু এলাকায় পাড়ি জমাবে৷ পানিতে ভাসমান ধান ও অন্যান্য ফসলে অভাব শুরু হবে। আর এসব এলাকায় যোগাযোগ ও ব্যাবসায়-বাণিজ্যে প্রচলন হবে নৌকায়। বড় আকারে নৌকা আবাসনও  শুরু হবে। মাছ ধরার মধ্যেই ডুবন্ত এলাকার ককর্মসংস্থান সীমাবদ্ধ হয়ে পড়বে। বেকার ও ক্ষুধার্ত মানুষ ছুটবে শহরের দিকে অথবা পাড়ি জমাবে বিদেশে। বিদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির জন্য বাংলাদেশ অগ্রাধিকার দিয়েছে।খাদ্যসামগ্রীর সংকট : বিশাল এলাকার কৃষিজমি তলিয়ে যাওয়ায় বাংলাদেশে খাদ্য সংকট তীব্র আকার ধারণ করবে। বিশেষ করে ডুবে যাওয়া এলাকার মানুষ এবং উদ্বাস্তু মানুষ খাদ্যাভাবে কষ্ট পাবে, ভুগবে অপুষ্টি ও স্বাস্থ সমস্যায়। জিন প্রযুক্তির মাধ্যমে অধিক খাদ্য উৎপাদন ও খাদ্য নিরাপত্তা সৃষ্টিতে বাংলাদেশ কাজ করে যাচ্ছে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সংকট : বরিশাল, খুলনা, চট্টগ্রাম ও ঢাকা বিভাগের অধিকাংশ এলাকা ডুবে গেলে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সংকট তীব্র হবে। বিদ্যুৎ সংকটে স্বাভাবিক কাজকর্ম ব্যাহত হবে। আর জ্বালানির অভাবে রান্না-বান্নায় মারাত্মক অসুবিধার সৃষ্টি হবে। পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ ক্রয়, দেশে সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদনের কার্যকর কার্যক্রমের পাশাপাশি জ্বালানি সংকট নিরসনেও বাংলাদেশ অনেকদূর এগিয়ে রয়েছে। সুন্দরবন ও জীববৈচিত্র্য সংকট : পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ  সুন্দরবন মারাত্মক অস্তিত্ব সংকটে পড়বে। বিপুল সৌন্দর্য ও বৈচিত্রের আদগার সুন্দরবন শুধু ডুবে যাবে তাই নয়, পাড় ভাঙতে ভাঙতে সমুদ্রগর্ভে এটি বিলীন হবে। তাছাড়া নতুন করে উঁচু চর না পড়ায় নতুন বনভূমিও সৃষ্টি হবে না। বিপন্ন হবে অথবা ধ্বংস হয়ে যাবে বিস্ময়কর জীববৈচিত্র্য। সুন্দরবনের ওপর নির্ভরশীল লাখ লাখ মানুষ কর্মসংস্থানের অভাবে বেকার হয়ে যাবে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ পর্যবেক্ষণ ও গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি : কৃষিজমি হ্রাস পাওয়ায় কৃষি উৎপাদন ব্যাহত হবে আর এর ফলস্বরূপ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাবে। এতে সীমিত আয়ের মানুষের জীবনযাপনে দূর্ভোগ বেড়ে যাবে। দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখার জন্য বাংলাদেশের আইনানুগ কার্যক্রম।একুশ শতক মোকাবিলায় বাংলাদেশ :শিক্ষা ও নারীর ক্ষমতায়ন : সামাজিক উন্নয়নে শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। এখনও অন্তত ৪০ভাগ মানুষ শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত। বাংলাদেশ প্রতিটি সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে জন্য প্রাথমিক শিক্ষা, গঅণশিক্ষা, কারিগরি শিক্ষা, সাধারণ শিক্ষা ও মাদ্রাসা শিক্ষার মাধ্যমে একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছে। অন্য দিকে নারীর ক্ষমতায়ন বিষয় টিকে অত্যান্ত গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। কেননা বাংলাদেশের জনসংখ্যার অর্ধেকেই নারী। কাজে তাদের কে প্রশাসন, বিচার বিভাগ, আইন শৃঙখলা রক্ষা, সেনাবাহিনী ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ অন্যান্য সেক্টরে কাজ করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। তাদের পদোন্নতি, পরিচালনা ব্যবস্থায় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ অগ্রণি ভূমিকা গ্রহণ করেছে। লোনা পানিতে অধিক উৎপাদনশীল ধান : বিজ্ঞানীরা ইতোমধ্যে সারা পৃথিবীকে জানিয়ে দিয়েছেন জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে কি ধরনের প্রাকৃতিক বিপর্জয় হতে পারে। আর সেসব বিপর্যয় মোকাবিলার জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতিও শুরু হয়ে গেসে। বাংলাদেশ সরকার BRRI- কে উদ্ধুদ্ধ করেছে লোনা পানিতে এবং মিঠা পানিতে অধিক উৎপাদনশীল ধান উদ্ভাবনের জন্য। পানিতে উচ্চ ফলনশীল ধান উদ্ভাবিত হলে বাংলাদেশ খাদ্য সংকট উত্তরণে অনেক খানি সফল হবে। সৌর জ্বালানি ব্যবহার : পৃথিবীর অভ্যন্তরে সঞ্চিত তেল ও গ্যাস ব্যাপক হারে উত্তরণে ফলে ক্রমস কমে আসছে। বনভূমি ও ভয়াবহ মাত্রাই হ্রাস পেয়েছে। খনিজ কয়লায় বেশিদিন চলবে না এরপর সৌর জ্বালানি ছাড়া আর কোন উপায় থাকবে না। বিকল্প এখন পর্যন্ত উদ্ভাবিত   হয় নি। তবে হতে পারে।আপাতত সৌর জ্বালানি ব্যবহারকে উৎসাহিত করছে বাংলাদেশ। স্থল ও জলে ব্যবহার যোগ্য যান উদ্ভাবন : ইতোমধ্যে স্থল ও জলের  ব্যবহারযোগ্য যান উদ্ভাবনের প্রক্রিয়া প্রচলন করে আগামী দিনের যোগাযোগ সংকটের সমাধান করতে পারবে।মিঠা পানির সংকট উত্তরণ : ভবিষ্যতে বাংলাদেশে মিঠা পানির সংকট প্রকট হবে। সেজন্য হয় বৃষ্টির পানি ব্যবহার করতে হবে, না হয় লোনা পানির শোধনের প্রক্রিয়া উদ্ভাবন করতে হবে। পানি সংকট সমাধানে বাংলাদেশ উজানে দেশগুলোর সাথে অর্থবহ আলোচনার মাধ্যমে পানির ন্যায্য হিস্যা আদায়ে তৎপর রয়েছে। নতুন রোগ প্রতিরোধে উপায় উদ্ভাবন : জনসংখ্যার বাড়ে জর্জরিত এবং লোনা পানির কবলিত বাংলাদেশের নতুন নতুন রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেবে। বাংলাদেশ এসব রোগ প্রতিরোধের জন্য ঔষধ বা প্রতিষেধক উদ্ভাবনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবে। পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও গবেষণার মাধ্যমে এসব রোগের জীবাণু শনাক্ত করণ প্রক্রিয়াও নিশ্চিত করবে এ দেশ।কৃষিক্ষেত্রে উদ্ভাবন : অতিবৃষ্টি, খরা ও স্থায়ী পানিতে সহনীয় অধিক ফলনশীল ধান, পাট, আখ, ভুট্টা জাতীয় ফসল উদ্ভাবনের সচেষ্ট হবে বাংলাদেশ। আর এর মাধ্যমে খাদ্য ঘাটতি সহ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব হবে।পানিতে ভাসমান স্থানান্তরযোগ্য ঘর উদ্ভাবন : জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বাংলাদেশে দক্ষিণ-পশ্চিম মধ্য ভূ ভাগ ডুবে যাবে। পৃথিবীর বেশ কিছু দেশ এই অবস্থার মুখোমুখি হবে। বাংলাদেশ এসব বাস্তুচ্যুত অসহায় মানুষের জন্য উদ্ভাবন করবে ঘর যা পানিতে স্থির ভাবে ভেসে থাকবে এবং প্রয়োজনে স্থানান্তর করা যাবে। জনশক্তি প্রেরণ : কম জনসংখ্যা অধ্যুষিত দেশগুলোতে বাংলাদেশ জনশক্তি প্রেরণ করে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করবে। জনসংখ্যাকে জনশক্তিতে পরিণত করার জন্য প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের সংখ্যা বৃদ্ধি করবে দরকার মাফিক। এছাড়া ঐ দেশগুলোতে স্থায়ী হওয়ার জন্য জনশক্তিতে উৎসাহিত করবে। জনসংখ্যা বৃদ্ধি রোধ : জনসংখ্যাকে কাম্য জনসংখ্যায় ফিরিয়ে আনার পর্যন্ত বাংলাদেশের আকাঙ্কিত উন্নতি সমৃদ্ধি হবে না। কাজেই যেকোনো বৈধ ও বিজ্ঞান সম্মত কৌশলে জনসংখ্যা বৃদ্ধি রোধ করতে এ দেশকে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে হবে।পারমাণবিক বোমা ধ্বংস : একুশের বড় অর্জন একুশ শতক হবে মানবিক মূল্যবোধ মূল্যায়ন ও কার্যকর প্রয়োগের শতক। এ কারণে মানবিকতা ও মানবাধিকারের বিপরীতে যা কিছু পৃথিবীর অস্তিত্বের জন্য হুমকিস্বরুপ তা প্রবল ভাবে অনুৎসাহিত করা হবে। জাতিসংঘে ও প্রস্তাব উপস্থাপন করবে বাংলাদেশ। 

উপসংহার :

বিপুল সম্ভাবনা আর মারাত্নক আশংকার বার্তা নিয়ে একুশ শতকের আভির্ভাব। নানা কারণে অস্থিরতা, অরাজকতা ও  সমস্যা থাকলেও জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদ নির্মূল হবে এ শতকে। বিশ্ব হবে এক মানবিক বিশ্ব, হবে এক পরিবার। আর সেই পরিবারে সবাই হবে সুখি মানুষ। পৃথিবী গড়ে উঠবে এক অনাবিল শান্তি আবাসস্থল হিসাবে।
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশ রচনা pdf

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশ pdf download করুন

  • বাংলা প্রবন্ধ রচনা/অনুচ্ছেদের নামঃ একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশ,
  • ফাইল ফরম্যাটঃ pdf download(পিডিএফ ডাঊনলোড),
  • ক্যাটাগরিঃ Bangla Rochona pdf(Rachona),
  • ধরুন- পয়েন্ট আকারে রচনা,
  • Total word: 200, 300, 400, 500, 800, 1000, 1500 শব্দ,
  • ক্লাসঃ class 6, 7, 8 ,9 10, 11, 12,
  • Psc(প্রাইমারি স্কুল), JSC(হাই স্কুল), SSC(এস এস সি), HSC(এইচ এস সি), fazil(ফাজিল), kamil(কামিল) hons, degree
এই বাংলা রচনার pdf পেতে এখানে দেখতে পারেন।


FAQ About একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশ

Question1: রচনাটির কেমন?
Answer1: ইন্টারনেট হতে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশ টি কালেক্ট করে পরীক্ষায় ৩-৪ পৃষ্ঠার এর মত।


Question2: একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এর পিডিএফ কি এখানে পাওয়া যাবে?

Answer2: জি, একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশ রচনাটি PDF সহ সম্পুর্ন এখানে পাবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button