২৫+টি সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার বই Pdf Download
এখানে সব সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার বই পিডিএফ পাবেন। psychological thriller books in bengali pdf download:
বই :ব্লাডস্টোন
ক্যাটাগরী :ঐতিহাসিক থ্রিলার
লেখক: নাজিম উদ দৌলা
প্রকাশনি:আদি প্রকাশন
মলাট মূল্য: ৩৯৫/-
ব্যক্তিগত রেটিং :৮.৫/১০
Category: thriller bangla onubad pdf
শিক্ষা ও মনোবিজ্ঞান Pdf Download লিংক: Click here.
মানসিক রোগ ও সাইকোথেরাপি Pdf : ডাউনলোড লিংক
দ্যা পাওয়ার অব্ পজিটিভ থিংকিং – ড. নরম্যান ভিনসেন্ট পিল : Click_Here
মাইন্ড রিডার – অনুবাদ : Click_Here
দ্য পাওয়ার অব ইউর সাবকনশাস মাইন্ড – অনীশ দাস অপু(জোসেফ মারফি) : Click_Here
দ্য আর্ট অব থিংকিং ক্লিয়ারলি -রোলফ ডোবেলি : Click_Here
বডি ল্যাংগুয়েজ – অনুবাদ : Click_Here
অপরাধ তত্ত্ব ডাঃ পঞ্চানন ঘোষাল Pdf Download লিংক: click here
বিচার ও তদন্ত কাহিনী Pdf mediafire Download লিংক: click here
মনোসমীক্ষণের ভূমিকা স্বপ্ন – সিগমুন্ড ফ্রয়েড Pdf Download লিংক: click here
মনোবিজ্ঞান – পুস্প অধিকারী Pdf Download লিংক: click here
মনোদর্শন – জেরোম এ শেফার Pdf Download লিংক: click here
Contents
Suspense story book in Bengali – কাহিনী সংক্ষেপ :
হোটেল রেডিসনে এক অ্যান্টিক জুয়েলারি প্রদর্শনীর আয়োজন করে জাতিসংঘের শিল্প সংস্কৃতি বিষয়ক একটি অঙ্গসংগঠন। ইতিহাসের প্রাচীন সব অ্যান্টিক গহনা যেগুলো রানী সম্রাজ্ঞীদের ব্যবহার্য,সেগুলোই ঠাঁই পেয়েছিল প্রদর্শনীতে। কে জানতো সেখানেই ঘটবে অঘটন!
হুট করেই চুরি হয়ে যায় ইংল্যান্ডের রানীর গহনা মহামূল্যবান ব্লাডস্টোন। চোর বুলেট প্রুফ কাচ ভেঙে সকল দর্শনার্থী এবং সিকিউরিটির চোখের সামনে থেকেই উদাও হয়ে যায় গহনা নিয়ে অথচ সবাই নির্বাক হয়ে তাকিয়ে ছিলো কেবল! বাঁধা দেওয়া দূরে থাকুক কী হয়েছিলো সেটাই কেউ মনে করতে পারেনি। মনে হচ্ছে সেই কয়েক মিনিটের স্মৃতি যেন মুছে ফেলা হয়েছে সবার মস্তিষ্ক থেকে! চোর কেবল একটা চিরকুট ফেলে গেছে ঘটনাস্থলে যেখানে লেখা ছিলো –
“অ্যামিতিস,তোমাকে ভালোবাসি”। কে ছিলো এই অ্যামিতিস?
ঘটনার তদন্ত করতে গিয়ে ডিটেকটিভ মনসুর হালিম সহায়তা নেয় ডাবল আর খ্যাত প্রফেসর ড.রুদ্র রাশেদের। তদন্ত তাঁদেরকে নিয়ে গেলো প্রায় আড়াই হাজার বছর পেছনের ইতিহাসের চাপ্টারে। ঠিক মেসোপটেমিয়া সভ্যতার ব্যবিলন নগরীতে। যেখানে সম্রাট নেবুচাদনেজারের প্রিয়তম স্ত্রী অম্যাতিসের জন্য শূণ্য উদ্যান গড়ে তুলেছিলেন।
ধীরে ধীরে ইতিহাসের কিংবদন্তি সব রহস্যের চাপ্টার গুলো একে একে খুলে যেতে শুরু করে। যেখানে আছে ব্যবিলনের ধ্বংস যজ্ঞের ইতিহাস থেকে শুরু করে মহাবীর আলেক্সান্ডারের মৃত্যু রহস্য, মুগল বাদশা হুমায়ুনের দিল্লি পুনরায় দখল করার ইতিহাস পর্যন্ত। জড়িয়ে আছে বারো ভুঁইয়া ইশা খাঁ আর প্রতাপাদিত্যের দ্বৈরথ আছে আমাদের উপমহাদেশের উপর ব্রিটিশ চক্রান্তের ইতিহাস। আর আছে অন্যতম রহস্য কিংবদন্তি পাগানিনির সুরের সাধনা।
ব্লাডস্টোন হাত বদলের সাথে সাথে জড়িয়ে গেছে সহস্র মানুষের প্রাণ। অনেক রাজার হারনো রাজত্ব আর প্রেমিকের হারনো ভালোবাসা । কী ছিলো এই ব্লাডস্টোনের রহস্য? কী এই মূর্তিমান অভিশাপ? জানতে হলে ঘুরে আসুন ব্লাডস্টোন এর প্রতিটি পাতায়।
Detective story in Bengali pdf free download ব্যক্তিগত মতামত :
বইটির প্রথম পৃষ্ঠাই আমাকে জব্দ করে নিয়েছিল। প্রতিটি পাতা পড়েছি এক ভিন্ন রকম উত্তেজনা আর রোমাঞ্চ নিয়ে। সত্যি মনে হয়েছিলো যেন সভ্যতার সেই সময়গুলোতে হারিয়ে গিয়েছিলাম। ঐতিহাসিক থ্রিলার খুব একটা পড়া হয়নি কিন্তু বইটা পড়ার পরে অন্যরকম এক আকর্ষণ বোধ করছি যদিও জানিনা সবাই এমন হাতে রোমাঞ্চে ডুবাতে পারে কীনা! ভিন্ন রকম এক স্বাদ পেয়েছি বইটা পড়ে।
এক কথায় বলতে গেলে আমি বলবো –
“দিস ইজ এ্যা মাস্টারপিচ”!
কিন্তু শেষের আগে কেন জানি মনে হয়েছিল বইটা তাড়াতাড়িই সমাপ্তির দিকে এগিয়ে গেছে। জানিনা এটা আমার ভালো লাগার আকাঙ্খা থেকে কীনা!
সে যাইহোক আমি রিভিউ লিখিনা খুব একটা তবে মনে হলো বইটা সম্পর্কে দু- একটি কথা না বললে আত্মতৃপ্তি পাবো না ঠিক। লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই এমন চমৎকার বইটি আমাদেরকে উপহার দেওয়ায়। সেই সাথে আগামী দিনগুলোর জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইল।
Suspense story book in Bengali – মেসমেট সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার বই রিভিউঃ
এই ঘরটাতে আমি আছি প্রায় পাচ বছর হয়ে গেল। যখন এসেছিলাম তখন ছাত্র ছিলাম। এখন ওষুধের ফেরিওয়ালা । লাল রঙের ভটভটি একটা বাইকে সানগ্লাস চোখে ঘুরে বেড়াই । ডাক্তারদের চেম্বারে যেয়ে ব্যাগ রেখে লাইন দিই। তাদের সাথে হাত কচলিয়ে কথা বলি, আমার কোম্পানির ওষুধ লেখার জন্য । সাথে থাকে গিফট আর নানান সুবিধা । সুবিধাগ্তলোর কথা আর নাইবা বললাম ।
.ওটা উহ্য থাকুক। আফটার অল সিক্রেট ইজ সিক্রেট। প্রথম বছর ওষুধের ফেরিওয়ালা হিসেবে খুব কষ্টে দিন গেছিল । ঠিকমতো বিক্রিবাস্টা হয় না। অনেক সময় নিজেই ওষুধ কিনে ঘরে জমিয়ে রাখতাম । দোকানিরা পিছলা
বলতে পিছলা । চ্যাউ মাছের চেয়েও-বেশি। মেডিসিন নিয়ে টাকার কথা ভুলে যেত। শুকনো মুখে যেয়ে বসে থাকঅম |. তেল মারতে মারতে অবশেষে হয়তো কিছুটা মিলত । সেটাতে নিজে কিছু ট্রাকা ঢেলে পুষিয়ে দিতাম । মাসের শেষে
ঠিকমতো বেতন মিলত না। খুব কষ্ট গেছে। ভাগ্য ভালো ছিল তাই ভালো একটা ওষুধের কোম্পানিতে ঢুকে হাপ ছেড়ে বাচলাম।
আগের কোম্পানিতে থাকার সময়ে এক দোকানির সাথে ভালো ভাব হয়েছিল। তার দোকানে দরকারি ওষুধের চেয়ে অদরকারিই বেশি থাকত । সে বলত মামুন ভাই আপনাদের কাশির ওষুধটা বেশ ভালো। ওটা দেবেন আমারে বেশি বেশি করে । যা দেবেন তাই নেব । নগদে নেব।
লোকটা ওষুধের চেয়ে কাশির সিরাপই বিক্রি করত বেশি আর দ্বিগুণ দামে । একদিন আমাকে চা খাওয়াতে খাওয়াতে বলেছিল মামুন ভাই, তোমার কোম্পানির থাইকা কাশির ওষুধের লেভেল আইনা দিতে পারবা? বেশি না মাসে
ধরো এক-দুইশ। ভালো লাভ পাইতা তাইলে । তখন আমার খারাপ অবস্থা । ওষুধ বিক্রি হয় না। দুই মাসের বেতন নাই।
আমি বললাম পারব । বহু ক্যাচাল কইরা দশটা লেভেল জোগাড় হলো। সে বলল থাউক দুইটা দিলেই হবে, আমি বানাইয়া নিমু।
পরে একদিন যেয়ে দেখলাম দোকান বন্ধ । শুনলাম পুলিশ ধরে নিয়ে গেছে। লোকটা নাকি বিভিন্ন ওষুধের দোকানের লেভেল লাগায়ে ফেন্সি বিক্রি করত। হপ্তাখানেক তাই ভয়ে ভয়ে ছিলাম । কী জানি, যদি আমার কথা কইয়া দেয়। ভাগ্য ভালো তখনই নামি কোম্পানির ওষুধের ফেরিওয়ালা হয়ে চলে আসি । পুরান কোম্পানি থেকে দু মাসের বেতন আজও পাই নাই। কি যে দিন গেছে। বলে বুঝাতে পারব না। যাউক। এখন বেশ ভালো আছি। মেসের বিছানায় নতুন চাদর পাতা । ছোট
একটা টিভিও আছে।
আমার মেসে আছে চারটা রুম। একেবারে ছতলায়। একেক রুমের এক একজন প্রধান বর্ভার। বাকি মেস মেমবাররা তাদের মাসিক টাকা সেই বর্ডারের হাতে দেয় । তিনি দেন মালিককে । আমার রুমে আগে থাকতাম চারজন । অবস্থা একটু ভালো হওয়ায় সংখ্যা কমিয়ে এনেছি। এখন থাকি দুজন । বাকি তিন রুমে তিনজন করে থাকেন। আমার মেসমেট কিছুদিন হলো চলে গেছে। ওর চাকরি হয়েছে গাজীপুরে । কাজেই ওখানে থাকবে ।
এখন আমার তাই মেসমেট নেবার পালা । গলির মোড়ে প্রিন্ট করা একটা কাগজ ঝুলিয়ে দিলাম । নাম্বারসহ।
দু-তিনজন ঘুরেও গেল। নিলাম্বশা তাদের। ভালো লাগেনি । মানুষের অবস্থা ভালো হলেই সে বোধ করি একটু নিজের মতন মানুষ খোজে । আমিও তাই।
পাশের রুমের জহির ভাই বলেছিল মামুন তোমার রোজগারপাতি ভালো । তুমি আর মেম্বার নিয়া করবা কি। নিজেই পুরা রুমটা লইয়া লও । আমি হাসি । হেসে বলি, না জহির ভাই পারলেও এখন নেব না।
জহির ভাই চোখ মটকে হাসে । বলে হ বুঝছি, পেরেমের পয়সাত টান পড়ব । আইচ্ছা যাও । দেখ গিয়া।
আমরা ছুটি পেলে ঘুরি। বাদাম খাই । ছবি দেখি। স্বপ্ন বুনি। একটা ঘরের স্বগ্ন। যতটা পারি টাকা জমাই। ডাক্তারদের ভালো কিছু গিফট সরিয়ে তাকে দেই। সে খুশি হয়। জীবনটা মন্দ যায় না।
আমি একজন মেসমেট খুঁজি | হিসেব করি । মনে মনে বলি ভালো একজনকে পেলে তার টাকাটা বাড়িয়ে বলব । রাজি থাকলে আমার মেসের ভাড়া হিসেবে আরও তিনশ টাকা কম পড়বে ।
আমি হিসেব করি । খুশি হই।
সেদিন শুক্রবার । ছুটি । বিকেলবেলা বিস্তির সাথে দেখা করব । ভালো একটা গিফট নিয়ে রেখেছি । দেব। মেসের সবাই বাড়ি গেছে।
পরে ঈদের ছুটি শুরু হবে। শুধু জহির ভাই আছেন। আমি এখানেই থাকব। তিনটে দিন বিস্তিকে নিয়ে ঘুরব। বাড়িতে তো বড়ভাই আর তার বউ। যেয়ে লাভ নেই। ক্যাচাল হবে।
মেসের বুয়া আসেনি। জহির ভাই আর আমি সকালে যেয়ে নাস্তা সের এসেছি । হোটেল থেকে । জহির ভাই বললেন মামুন কাইলকা বাড়ি যামু । তোমার একলা থাকতে ভয় করবে না তো? আমি বললাম না জহির ভাই, সমস্যা নাই।
একটু পরে জহির ভাই আবার আসলেন । বললেন আমি নিউমার্কেট গেলা মামুন। রাতে ফিরব । কেনাকাটা আছে কিছু। তুমি কি বের হবা? আমি হেসে বললাম জি। দুপুরে ।
জহির ভাই হাইসা বলল আইচ্চা বুঝছি। বিস্তি ম্যাডামের লগে । ঠিক আছে। ভালো কইরা দরজা বন্ধ কইরা যাইও ।
মেসবাড়িতে এখন আমি একা । শুয়ে আছি। বিস্তিরে নিয়া স্বপ্নের জাল বুনি । মনে মনে কথা কই।
মোবাইলের রিংয়ে স্বপ্ন ভাঙলে দেখি আননোন নাম্বার ৷ কল ধরি…
হ্যালো!
খসখসে গলা । একটু ভারী । বলল মামুন সাহেব? জি বলছি।
বিজ্ঞাপনটা কি আপনি দিয়েছেন?
কোন বিজ্ঞাপন… ও আচ্ছা মেসমেটের? হ্যা আমিই ।
বাসাটা দেখতে পারি? আমি তো একটু বেরুব…
আমাকে দশ মিনিট সময় দিলেই হবে । গলির সামনেই আছি… ঠিক আছে আসুন। বলে ফোন নামালাম । দরোজায় নকের শব্দে চমকে উঠলাম । আবার কে আসল। বাসাটা নীরব । শব্দ তাই বেশ জোরে শোনা গেল।
কে?
আমি মামুন সাহেব । আপনার সাথে ফোনে কথা হলো! রুম দেখব। আমি চমকে গেলাম । এত তাড়াতাড়ি লোকটা এলো কীভাবে? দরজা খুলে দিলাম । একটা লোক। আমার মতনই লম্বা। একই রকম গড়ন। দীড়িয়ে আছে। হাত বাড়িয়ে। হাসছে । ফরসা মতন। হঠাৎ করে পেছন থেকে কেউ দেখলে মামুন বলে ভুল করবে এমন মিল! অবশ্য চেহারাটা মেলে না।
লোকটার বাড়িয়ে দেওয়া হাতটা স্পর্শ করে ছেড়ে দিলাম । ঠান্তা বেশ।
লোকটা বলল আমি সালাউদ্দীন। আপনাকে ফোন করেছিলাম । আপনি হয়তো একটু চমকে গেছেন গলির মুখে বলে সহসাই চলে এসেছি । আসলে কথা বলতে বলতে হেঁটে এসেছি ঠিকানা খুঁজে… ঘাবড়াবেন না।
আমি হেসে বললাম না ঘাবড়ে যাইনি । আসুন । আমার ঘরে নিয়ে গেলাম সালাউদ্দীনকে । খালি কোনাটা দেখালাম । জানালার পাশে আমি আগেই জীকিয়ে বসেছি। সালাউদ্দীনকে তাই যে কোনায় খাট বা চৌকি পাততে হবে সেটা অপর
পাশে। আলো কম। জানালা নেই, দেয়াল দুপাশে । পাশেই ঘর থেকে বের হবার দরজা ।
সালাউদ্দীন সারাঘরটা দেখল । ঘাড় ঘুরিয়ে চোখ মেলে । সময় নিয়ে । আমি একটু অস্থির বোধ করছি।
সালাউদ্দীন আমাকে আমার ধৈর্যের শেষ সীমানায় নিয়ে কথা বলে উঠল।
আমার পছন্দ হয়েছে। আপনার আপত্তি না থাকলে উঠতে চাই এখানে ।
আমি বললাম আপনি কী করেন?
সালাউদ্দীন বলল আমি ফেরিওয়ালারে ভাই। দোকান ঘুরে লিস্টি নিয়ে জিনিস বিক্রি করি। টাকা নিই। জমা দেই। মাস শেষে বেতন। এটাই আমার কাজ।
আপনি কিসে আছেন?
সালাউদ্দীন বলল আমি আছি একটা প্রসাধনীর কোম্পানিতে । নামটাও বলল সে।
তারপর আমাকে চমকে দিয়ে বলল আপনার মতো অবশ্য নামি ওষুধকোম্পানিতে কাজ করি না। রুমটা বড়, আলো হাওয়া আছে। কাজেই আমি নেব রুমটা । যদিও রেন্টটা মনে হয় আমার জন্য একটু বেশিই হবে ।আমি বললাম আপনি বুঝলেন কি করে আমি ওষুধ কোম্পানিতে আছি? সালাউদ্দীন পূর্ণ দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে বলল, এটা বুঝতে ফেলু মিত্তির কিংবা মিসির আলী হতে হয় না। আপনার টেবিলে ওদের বাক্সপেটরা, দেয়ালে ঝুলানো ক্যালেন্ডার, কলম আর কিছু গিফট বক্স, ওষুধ কোম্পানির ।
স্বাভাবিকভাবে এগুলো অন্য কারও ঘরে থাকার কথা না। মানে এই অঢেলপরিমাণে আরকি। বুঝলাম লোকটা বুদ্ধিমান ।
সালাউদ্দীন একটা ভিজিটিং কার্ড এগিয়ে দিয়ে বলল, আপনি চাইলে আমার সম্পর্কে ফোন করেই জানতে পারবেন। মানে যদি সন্দেহ থাকে আরকি। আর আপনি চাইলে কাল থেকে আমি উঠতে পারি। আগে যেখানে থাকতাম সেখানে সমস্যা হচ্ছে। ইন্দুর দৌড়ায় ঘরজুড়ে, তেলাপোকা মশা সব এক্সপোর্ট কোয়ালিটির রে ভাই।
এভাবেই Suspense story book in Bengali কাহিনী আগাতে থাকে………………
আপডেট সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার বই Pdf Download links- coming soon